শুক্রবার ভোর রাতে টেকনাফ সদরের পল্লী বিদ্যুৎ অফিস সড়কে গোলাগুলির ওই ঘটনা ঘটে বলে র্যাব-৭ কক্সবাজার ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর মো. মেহেদী হাসানের ভাষ্য।
নিহত আজিজুল হক (৪২) ঢাকার সাভারের হেমায়েতপুর এলাকার আনিসুল হকের ছেলে।
র্যাব কর্মকর্তা মেহেদী বলেন, গাড়িতে করে ইয়াবার বড় একটি চালান পাচারের খবর পেয়ে ওই এলাকায় র্যাব অস্থায়ী তল্লাশি চৌকি বসায়।
“ভোরের দিকে একটি মাইক্রোবাসকে থামার জন্য সংকেত দেওয়া হয়। কিন্তু গাড়িতে থাকা লোকজন র্যাবকে লক্ষ করে গুলি ছোড়ে। র্যাব পাল্টা গুলি ছোড়ে। গোলাগুলিতে মাইক্রোবাসটি আগুন লেগে দ্বগ্ধ হয়। এ সময় গাড়ি থেকে নেমে কয়েকজন পালিয়ে গেলেও ঘটনাস্থলে আজিজুলের গুলিবিদ্ধ মৃতদেহ দেখতে পান র্যাব সদস্যরা।”
নিহত আজিজুল সম্পর্কে তিনি বলেন, “আজিজুল একজন চিহ্নিত ইয়াবা ব্যবসায়ী। তার বিরুদ্ধে মাদক ব্যবসার অভিযোগে সাভারসহ বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে।
“ঘটনাস্থল থেকেও ৬৮ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া সেখান থেকে অগ্নিদ্বগ্ধ মাইক্রোবাস, একটি পিস্তল ও তিন রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে।”
লাশ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে র্যাব।