উপজেলার উত্তর হরিপুর গ্রামের একটি ঘর থেকে রোববার সন্ধ্যায় ওই নারীকে উদ্ধার করা হয় বলে ছাগলনাইয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সুদীপ রায় জানান।
আটত মঞ্জুরুল আলম বাদল হাজারী উত্তর হরিপুর গ্রামের নজির আহাম্মদ হাজারীর ছেলে।
ওই গৃহবধূকে ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
পুলিশ কর্মকর্তা সুদীপ বলেন, ২০১৭ সালের ২২ মার্চ বাদলের সঙ্গে মেয়েটির বিয়ে হয়। আগে আরও তিনটি বিয়ে করেছে জানার পর কলহ দেখা দিলে স্ত্রীকে বিভিন্ন সময়ে নির্যাতন করতেন বাদল।
“এক পর্যায়ে মেয়েটি বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। গত ৫ জুলাই বাদল স্ত্রীকে তার নানার বাড়ি থেকে ধরে বাড়িতে এনে পিটিয়ে কোমরে শিকল দিয়ে বন্দি করে রাখে।তাছাড়া তার মাথার চুলও কেটে দেয়।”
স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে পুলিশ রোববার সন্ধ্যায় মেয়েটিকে উদ্ধার করে ছাগলনাইয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে বলে জানান তিনি।