উপজেলার নারায়ণপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আরিফ হোসেন হাওলাদারের বিরুদ্ধে ওই এলাকার ছয় নারীকে প্রতারণা করে ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করে সেই ভিডিও মোবাইলে ছড়িয়ে দেওয়ার মামলা হয়েছে।
এ ঘটনায় গত ১১ নভেম্বর ভুক্তভোগী এক নারী বাদী হয়ে আরিফকে আসামি করে মামলা করেন। পরে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয় তাকে।
ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছেন আরিফ। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে পুলিশ জানালেও অজ্ঞাত কারণে গ্রেপ্তার করছে না বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর।
শরীয়তপুর জেলা মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান রওশন আরা বলেন, “ফাঁদে ফেলে ধর্ষণ করে তা সামাজিক যোগাযোগে ছড়িয়ে দিয়ে ছাত্রলীগ নেতা যে অপরাধ করেছেন তা ক্ষমার অযোগ্য। তাকে গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে প্রশাসনের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি।”
এ ব্যাপারে ভেদরগঞ্জ থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আসলাম হোসেন বলেন, “আরিফকে গ্রেপ্তারের জোর চেষ্টা চলছে। এখনও তার কোনো সন্ধান করতে পারিনি।”