এ ঘটনায় শুক্রবার সকালে বিজিবি এবং বিএসএফের মধ্যে ব্যাটালিয়ান কমান্ডার পর্যায়ে স্পট মিটিং অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলা হিলি সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান লিটন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, পাথর খালাস করার মতো পর্যাপ্ত স্থান ও সরঞ্জাম নেই বলে ভারতীয় ট্রাক বাংলাদেশে ঢোকার পর রাস্তার পাশে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় রাখা হয়, এই অভিযোগে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে পাথর সরবরাহ করছেন না।
তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছে বাংলা হিলি স্থল বন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা পোর্ট লিমিটেড।
পানামার ব্যবস্থাপনা পরিচালক অনন্ত চক্রবর্তী নেপাল দাবি করেন, ভারতীয় পাথর ব্যবসায়ীরা অসৎ উদ্দেশ্যে পোর্টের বাইরে পাথর খালাসের সুযোগ নেওয়ার জন্য মিথ্যা অভিযোগ তুলেছেন।
ভারতীয় ব্যবসায়ীদের অভিযোগ বিষয়ে জাতীয় রাজাস্ব বোর্ড ও রংপুর কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে বলে আব্দুর রহমান লিটন জানান।