সোমবার শিশুটি ঝিনাইদহের অবকাশকালীন দায়রা জজ আদালতে হাজিরা দেয়।
তার বাবা আব্দুল মালেক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, গত ২৪ এপ্রিল বিকালে মোস্তবাপুর গ্রামে দ্বিতীয় শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় গ্রামের এক কিশোরকে আসামি করে মামলা করে মেয়েটির বাবা।
“মামলায় আমার ছেলেকে আসামি করা না হলেও তদন্ত কর্মকতা কালীগঞ্জ থানার তৎকালীন পরিদর্শক ইউনুস আলী তাকে দোষীপত্রভুক্ত করেন।”
পরিদর্শক ইউনুস আলী এখন চুয়াডাঙ্গা গোয়েন্দা পুলিশের ওসি।
তিনি মোবাইল ফোনে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শিশুটি আসামি না হলেও ধর্ষিতা তার জবানবন্দিতে বলেছে, আম খাওয়ার কথা বলে ধর্ষকের ঘরে তাকে ডেকে দেয় সে।”
এ কারণে তাকে সহযোগী আসামি করা হয়েছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
আদালতের বিচারক সানা মোহাম্মদ মাহরুফ হোসাইন শিশুটি যেন হয়রানির শিকার না হয় সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীকে মৌখিক নির্দেশ দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ইসমাইল হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “শিশুটির প্রতি যাতে কোনো অবিচার না হয় তা দেখা হবে।”