মঙ্গলবার ঢাকার থাইল্যান্ড দূতাবাসে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে থাই রাষ্ট্রদূত তাসানাওয়াদি মিনাশ্যারোয়েন এ কথা বলেন।
কোকো থাইল্যান্ডে নেই বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে খবর পাওয়া গেলেও এই প্রথম দায়িত্বশীল কর্মকর্তার মুখ থেকে তা জানা গেলো।
রাষ্ট্রদূত বলেন, "কোকো থাইল্যান্ডে নেই, তিনি আছেন মালয়েশিয়ায়। এ বিষয়ে আপনারা মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূতকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।"
২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা জারির পর ওই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কোকোও গ্রেপ্তার হন।
পরে সরকারের নির্বাহী আদেশে ২০০৮ সালের ১৭ জুলাই ছাড়া দেন তিনি। এর এক দিন পরই চিকিৎসার জন্য থাইল্যান্ড যান তিনি।
এরপর কোকোর বিরুদ্ধে মুদ্রাপাচার আইনে একটি মামলা হয়। সে মামলায় গত ২৩ জুন তাকে ছয় বছর কারাদণ্ড দেয় আদালত। সেই সঙ্গে তার ১৯ কোটি টাকা জরিমানাও হয়।
কোকো থাইল্যান্ড যাওয়ার পর তার মুক্তির মেয়াদ কয়েকদফা বাড়ানো হলেও বর্তমান সরকার গত বছর তা আর না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এরপর কোকোর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করা হয়।