বৃহস্পতিবার একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্দশ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে জিএম কাদের একথা বলেন।
সম্প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “টিকার বিষয়ে যতটা আশা করেছিলাম ততটা হয়নি। ধনী দেশগুলো করোনাভাইরাসের অনেক টিকা মজুত করে রেখেছে। এসব টিকার মেয়াদ শেষ হয়ে এলেও তা অন্যদের দিচ্ছে না।”
জিএম কাদের বলেন, “রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় দেওয়া হয়েছিল। চার বছর পরেও তারা নিজের দেশে যাচ্ছে না। দিন দিন তাদের মিয়ানমারে ফেরা অনিশ্চিত হয়ে যাচ্ছে। তারা এ দেশে মাদক ব্যবসা ও নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে। অনেকে অবৈধভাবে এদেশের নাগিরক হয়ে যাচ্ছেন। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে আরও তৎপর হওয়া উচিত।”
সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবি জানিয়ে জিএম কাদের বলেন, “করোনার কারণে শিক্ষাঙ্গনে স্থবিরতা ছিল। শিক্ষার্থীদের জীবন থেকে হয়ত দুই বছর ঝরে যাবে। এসব বিবেচনায় নিয়ে সবার জন্য চাকরির বয়সসীমা ৩২ করা যায় কি না বিবেচনা করা উচিত।”