পরিবারের সদস্যরা সাংবাদিকদের জানান, কারাভোগের সময়ে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগেছেন বিএনপি নেতা।
তার ব্যক্তিগত সহকারী আরিফুর রহমান তুষার সোমবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “স্যারকে সকাল ১০টায় কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে। উনার শারীরিক দুবর্লতা এখনো কাটেনি।”
গত ১৫ অক্টোবর এনজিওগ্রাম করার পর রিজভীর হৃদযন্ত্রে একটি ব্লক ধরা পড়ে, যা ইতোমধ্যে অপসারণ করেছেন চিকিৎসকরা। ২৮ দিন পর আবার তার ফলোআপ করার কথা।
গত ১৩ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের এক মানববন্ধন কর্মসূচি শেষে গাড়িতে ওঠার পর বুকে ব্যথা অনুভব করেন রিজভী।
কাকরাইলের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা জানান, রিজভীর ‘হার্ট অ্যাটাক’ হয়েছে। পরে সেখান থেকে তাকে ল্যাবএইড হাসপাতালে আনা হয়। তিনি সেখানে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক সোহরাব উজ্জামানের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসাধীন।
রিজভীর স্ত্রী আরজুমান আরা বেগম আইভি তার স্বামীর রোগমুক্তি কামনায় দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন।