আশরাফের মরদেহ নিয়ে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ‘মেঘদূত’ উড়োজাহাজ শনিবার বিকাল সোয়া ৬টায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নামে।
উড়োজাহাজ থেকে নামানোর পর মরদেহ গ্রহণ করেন সৈয়দ আশরাফের ভাই সাফায়েত উল ইসলাম।
এসময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহমান, মাহবুব উল আলম হানিফ, জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল হক শামীম, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, মহিবুল হাসান নওফেল, খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম, স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম, শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, সাবেক খাদ্যমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পংকজ দেবনাথ, সংসদ সদস্য আসলামুল হক, সাদেক খান।
রাতে আশরাফের মরদেহ বেইলি রোডের বাসা থেকে নিয়ে রাখা হবে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালের হিমঘরে।
এরপর দুপুর ২টায় ময়মনসিংহের আঞ্জুমান ঈদগাঁ মাঠে তৃতীয় জানাজার পর আশরাফের মরদেহ ঢাকায় এনে আসরের পর বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে।
আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ জনপ্রশাসনমন্ত্রীর দায়িত্বে ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগে সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
হাসপাতালে থেকেই তিনি একাদশ সংসদ নির্বাচনে কিশোরগঞ্জ-১ নৌকার প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে সৈয়দ আশরাফের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করা হয়।