ভাসানচরে নতুন ঠিকানায় রোহিঙ্গারা

কক্সবাজারে ছিল গাদাগাদি করে, ভাসানচরে গিয়ে খোলা জায়গা পেয়ে খেলায় মেতে উঠেছে রোহিঙ্গা শিশুরা। ছবি: রিয়াজুল বাশার

ভাসানচরে সপরিবারে ঠাঁই নেওয়া রোহিঙ্গা মোহাম্মদ জোবায়ের বলছেন, এত সুবিধা পাওয়ার কথা তারা কখনও ভাবতে পারেননি। ছবি: রিয়াজুল বাশার

নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পে খেলায় মেতেছে রোহিঙ্গা শিশুরা। ছবি: রিয়াজুল বাশার

কক্সবাজারের আশ্রয় শিবির থেকে নোয়াখালীর ভাসানচরে আসা রোহিঙ্গাদের মালামাল বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে। প্রথম দফায় ১ হাজার ৬৪২ জনকে নেওয়া হয়েছে ওই আশ্রয়ণ প্রকল্পে। ছবি: রিয়াজুল বাশার

নোয়াখালীর ভাসানচর দেখে এক রোহিঙ্গা মোবাইল ফোনে নতুন ঠিকানার খবর জানাচ্ছিলেন কক্সবাজারের পুরনো ঠিকানায় রেখে আসা সঙ্গীদের। ছবি: রিয়াজুল বাশার

উদ্বেগ নিয়ে এলেও ভাসানচরে পৌঁছে এখন স্বস্তি ও তৃপ্তির ছাপ এই রোহিঙ্গা নারীর চোখে-মুখে। কক্সবাজার থেকে প্রথম দলের সঙ্গে ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পে এসেছেন তিনি, পেয়েছেন ঘর। ছবি: রিয়াজুল বাশার

নোয়াখালীর ভাসানচরে যাওয়া এই রোহিঙ্গা মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিও কলে নতুন ঠিকানার খবর জানাচ্ছিলেন কক্সবাজারের পুরনো ঠিকানায় রেখে আসা সঙ্গীদের। ছবি: রিয়াজুল বাশার

রোহিঙ্গাদের আবাসনের জন্য তৈরি ভাসানচর আশ্রয়ণ প্রকল্পের স্বাস্থ্য কেন্দ্রে সেবা নিচ্ছেন এক রোহিঙ্গা। ছবি: রিয়াজুল বাশার

নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচর আশ্রয়ন প্রকল্পে খোলা জায়গা পেয়ে হাসি ফুটেছে এই রোহিঙ্গা শিশুর মুখে। ছবি: রিয়াজুল বাশার