যদিও ধুমপান, মদ্যপান, জর্দা-তামাক খাওয়া এবং হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাসের কারণে মুখের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু নতুন গবেষণায় এর সঙ্গে যোগ হয়েছে দূষিত বায়ুর মধ্যে থাকা ক্ষতিকর উপাদান এবং বিষাক্ত গ্যাস। যা জনস্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।
এর আগের গবেষণাগুলোতে বায়ু দূষণের সঙ্গে স্মৃতিভ্রংশ থেকে হাঁপানির মত রোগের ঝুঁকি বাড়ার সম্পর্কের কথা বলা হয়েছিল। এমনকি বায়ু দূষণের কারণে হৃদরোগ দেখা দেওয়ার ঝুঁকির কথাও এর আগে জানা গেছে।
আর এখন বায়ু দূষণের কারণে মুখগহ্বরে ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়ছে বলে জানিয়েছেন তাইওয়ানের এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরসহ অন্যান্য গবেষকরা।
বায়ু দূষণের কোনো ‘নিরাপদ মাত্রা’ নেই বলেও সম্প্রতি এক গবেষণায় উঠে এসেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বিশ্বজুড়ে প্রতি বছর বায়ু দূষণ জনিত রোগে ৪২ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু হয়।
এছাড়া, বিশ্বে বছরে প্রায় ছয় লাখ ৫৭ হাজার মানুষ মুখে ক্যান্সারের চিকিৎসা নেন। যাদের মধ্যে তিন লাখ ৩০ হাজার মানুষ মারা যান।