বৃহস্পতিবার দুপুরে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য দেন চট্টগ্রামের সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি।
তিনি বলেন, ”শেষ ২৪ ঘণ্টায় মধ্যপ্রাচ্য, ইতালি, যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত থেকে আসা মোট ১১ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়েছে।”
এদেরকে নিয়ে এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামে মোট ১০২ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার জন্য নির্দেশনা দিয়েছে সরকার।
হোম কোয়ারেন্টিনে থাকা অন্যান্যদের নিয়ে ফজলে রাব্বি বলেন, “তারা সুস্থ আছেন। কারও মধ্যে এখনও (কভিড-১৯ রোগের) লক্ষণ দেখা যায়নি। এখনও পর্যন্ত কেউ আইসোলেশনে নেই।”
যাদের মধ্যে রোগের লক্ষণ রয়েছে, তাদের হাসপাতালে আলাদাভাবে রেখে চিকিৎসা দেওয়াটাই আইসোলেশন।
আর যাদের মধ্যে কোনো লক্ষণ নেই, কিন্তু তারা আক্রান্ত এলাকা থেকে এসেছেন কিংবা কোনো কভিড-১৯ রোগীর সংস্পর্শে এসেছিলেন, তাদের নিজেদের আলাদা রাখার প্রক্রিয়াটি হল কোয়ারেন্টিন।
অচিরেই চট্টগ্রামে কোভিড-১৯ পরীক্ষার কিটস এসে পৌঁছাবে বলেও আশা করেছেন সিভিল সার্জন সেখ ফজলে রাব্বী।
এছাড়া চিকিৎসকদের জন্য প্রয়োজনীয় পার্সোনাল প্রটেকশন ইকুইপমেন্টের (পিপিই) ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান তিনি।
ফজলে রাব্বী বলেন, ”গতকালও কিছু পিপিই এসেছে। আরও আসবে। তবে আক্রান্ত ছাড়া অন্য কারও চিকিৎসা দেওয়ার ক্ষেত্রে এই পোশাক পরার প্রয়োজন নেই।”