ঘরোয়া ক্রিকেটে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সম্ভাবনাময় ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্ট দলে আসেন থারাঙ্গা। জাতীয় দলের হয়ে কেবল লাল বলের ক্রিকেটই খেলেছেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। তবে খুব বেশি দীর্ঘ হয়নি তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার।
২০০৯ সালে পাকিস্তান সফরে অভিষেক থারাঙ্গার। সেবার সন্ত্রাসী হামলায় আহত হন তিনি। ২০১২ সালে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে নিজের সবশেষ টেস্ট খেলেন এই ওপেনার। চার বছরে ৩২ টেস্টে ৩২.৫৮ গড়ে দুই সেঞ্চুরি ও ১১ হাফ সেঞ্চুরিতে রান করেন এক হাজার ৭৯২।
থারাঙ্গার দুটি সেঞ্চুরিই ভারতের বিপক্ষে, টানা দুই ম্যাচে। ২০১০ সালে গলে ১১১ ও কলম্বোতে ১০০ রানের ইনিংস খেলেন তিনি।
২০০১-০২ মৌসুমে ঘরোয়া ক্রিকেটে পা রাখা থারাঙ্গার প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ার বেশ সমৃদ্ধ। খেলেছেন দুইশর বেশি ম্যাচ, রান করেছেন ১৫ হাজারের কাছাকাছি, সেঞ্চুরি আছে ৪০টি। গত শনিবারও তামিল ইউনিয়নের হয়ে খেলেছেন তিনি। কিন্তু এবার সবকিছুর ইতি টেনে ১৯ বছরের পেশাদার ক্যারিয়ারকে বিদায় বলে দিলেন ৩৮ বছর বয়সী এই ব্যাটসম্যান।