শক্তি-সামর্থ্যে জিম্বাবুয়ের বোলিং আক্রমণ এমনিতেই অনেক পিছিয়ে। তার ওপর চোটের কারণে এই সিরিজে তারা পায়নি মূল দুই পেসার কাইল জার্ভিস ও টেন্ডাই চাটারাকে। পেস বা স্পিন, কোনো আক্রমণেই ছিল না তেমন কোনো ধার। লিটন ও বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা তা কাজে লাগিয়েছেন সিরিজ জুড়ে। ব্যক্তিগত ও দলীয় রেকর্ড হয়েছে গণ্ডায় গণ্ডায়।
একমাত্র টেস্টের একটি ইনিংসে ব্যাট করে লিটন করেছিলেন ৫৩। এরপর ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সিরিজে হয়েছেন ম্যান অব দা সিরিজ।
তার ধারাবাহিক ও দাপুটে পারফরম্যান্সের প্রশংসা যেমন হচ্ছে, তেমনি সিরিজ শেষের সংবাদ সম্মেলনে উঠল সংশয়ের প্রশ্নও। লিটন শোনালেন তার দৃষ্টিভঙ্গির কথা।
“ওদের বোলিং আক্রমণ যদি দেখেন, ওরকম কোনো আগ্রাসী বোলার ছিল না। তবে একজন ব্যাটসম্যানের আউট হতে তো একটি বলই যথেষ্ট! আজকে আপনি মিচেল স্টার্কের বোলিংয়ে ব্যাট করেন যে ফোকাসে, এমপোফুকে খেলতে গেলেও তো একই ফোকাস থাকতে হবে। ওদের বোলিংয়ের যে লেভেল, হয়তো উইকেট নেওয়ার মতো ডেলিভারি কম, স্কোরিং শটের সুযোগ বেশি থাকে। এই আর কী।”