পেসারদের নিয়ে শঙ্কায় প্রধান নির্বাচক

এমনিতেই দেশে মানসম্পন্ন পেসার নেই যথেষ্ট। তার ওপর আবার তাদের একের পর এক চোট লেগেই আছে। সব মিলিয়ে দেশের পেসারদের নিয়ে যথেষ্ট দুর্ভাবনায় আছেন মিনহাজুল আবেদীন। তবে প্রধান নির্বাচকের আশা, ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিটনেস নিয়ে কড়াকড়ির ইতিবাচক প্রভাব সামনে পড়বে পেসারদের ফিটনেসেও।

ক্রীড়া প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 15 Oct 2019, 01:11 PM
Updated : 15 Oct 2019, 01:12 PM

চোটের কারণে এবার জাতীয় লিগে খেলা নিয়ে শঙ্কা আছে তাসকিন আহমেদ ও ইয়াসিন আরাফাতের। চোটের কারণেই প্রথম রাউন্ডে খেলতে পারেননি মুস্তাফিজুর রহমান ও মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিন। আরেক পেসার সৈয়দ খালেদ আহমেদ ফিরতে পারবেন না নভেম্বরের আগে। টুকটাক চোট আছে আরও কয়েকজন পেসারের।

পেসারদের এই পিছু না ছাড়া চোট সমস্যা যথেষ্টই ভোগান্তির জন্ম দিচ্ছে, মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বললেন মিনহাজুল।

“গত ছয় মাস ধরে আমরা পেস বোলারদের নিয়ে যথেষ্ট শঙ্কায় আছি। কারণ এখন এমন একটি অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে অনেক খেলোয়াড় ইনজুরিতে।  যদি দশ জনের একটি তালিকা করি, তাহলে দেখা যাবে পাঁচজনই ইনজুরিতে পড়ে আছে। এইচপিতে অনেক তরুণ খেলোয়াড় আছে, তারাও ইনজুরিতে পড়েছে। এটি আমাকে যথেষ্ট ভোগাচ্ছে।”

পেসারদের চোট সমস্যা অবশ্য বাংলাদেশ ক্রিকেটে নতুন নয়। তবে সেই ধারাই বদলাতে চান নির্বাচকেরা। এই মৌসুম থেকে ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিটনেস নিয়ে কড়াকড়ি শুরু হয়েছে অনেক। প্রধান নির্বাচকের আশা, এর সুফল মিলবে সামনে।

“আমাদের পেস বোলারদের নিয়ে সবসময় একটি প্রশ্ন আছে যে ফিটনেস নেই। এখন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে আমরা যেভাবে ফিটনেসের জন্য গুরুত্ব দিচ্ছি ,এক থেকে দুই বছরের মধ্যে এর ফলাফল অবশ্যই পাওয়া যাবে। ফিটনেস না থাকলে দুই ইনিংসে বল করা আসলেই অনেক কঠিন।”