১৯৮ ডিসমিসাল নিয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মাঠে নেমেছিলেন মুশফিক। দুইশর কাছে এগিয়ে যান ম্যাচের পঞ্চম ওভারেই। মোহাম্মদ সাইফ উদ্দিনের বলে নেন হ্যামিল্টন মাসাকাদজার ক্যাচ। পরে দুইশতম ডিসমিসাল সেই সাইফ উদ্দিনের বলেই। ব্যাটসম্যান শন উইলিয়ামস।
২০০৬ সালে মুশফিকের অভিষেক ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হয়ে কিপিং করেছিলেন খালেদ মাসুদ। সেই বছরই নিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে কিপিং গ্লাভস পান মুশফিক। মাশরাফি বিন মুর্তজার বলে জিম্বাবুয়ের চামু চিবাবা ছিল তার প্রথম শিকার। দুইশ ছুঁলেন ১৮১ ইনিংসে কিপিং করে।
এ দিন পরে মাশরাফির বলে সিকান্দার রাজার ক্যাচও নিয়েছেন মুশফিক। ওয়ানডে ক্যারিয়ারে তার এখন ক্যাচ ১৫৯টি, স্টাম্পিং ৪২টি।
১২৬ ডিসমিসাল করে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সফলতম কিপার সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাসুদ।
ওয়ানডেতে সব দেশ মিলিয়ে ২০০ ডিসমিসাল করা একাদশ কিপার মুশফিক। ৪৮২ ডিসমিসালের বিশ্বরেকর্ড গড়ে ক্যারিয়ার শেষ করেছেন শ্রীলঙ্কার কিংবদন্তি কুমার সাঙ্গাকারা। অ্যাডাম গিলক্রিস্টের ডিসমিসাল ৪৭২টি, মার্ক বাউচারের ৪২৪টি।