কিপিং করতে করতে আঙুলে কিছু স্থায়ী চোট সঙ্গী হয়েছে মুশফিকের। সেসব চোট কখনও পুরিপুরি সেরে উঠবে না। স্লিপে দাঁড়াতে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে পুরানো সেই চোটগুলোই।
“আমার হাতের দশ আঙুলের দুই-তিনটাতে চিড় আছে। তাই আমার জন্য স্লিপে দাঁড়ানো খুবই কঠিন। আত্মবিশ্বাস না থাকলে কাজটা কঠিন হয়ে যায়।”
এর আগে কিছু দিন সিলি পয়েন্টে ফিল্ডিংয়ের জন্য অনুশীলন করেছিলেন মুশফিক। তবে ক্যাচিং পজিশনে দাঁড়ান না তিনি। ফিল্ডিং করেন মিড অন বা মিড অফে।
চট্টগ্রাম টেস্টে স্লিপে ইমরুল কায়েস ও মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যর্থতার পর স্লিপে অন্য কাউকে নিয়ে চেষ্টা করতে পারে বাংলাদেশ। মুশফিকের কথা মিলল তার আভাস।
“আমাদের বিশেষজ্ঞ স্লিপ ফিল্ডার নেই। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা অংশ। এটাও আমাদের মাথায় আছে।”
টেস্টে বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলাটা উপভোগ করছেন মুশফিক। উইকেটের পিছনে দাঁড়ানো লিটন দাসকে জানিয়েছেন শুভকামনা।
“আমি সব সময়ই কিপিং উপভোগ করি। কিপিং করলে পিছন থেকে সব কিছু বোঝা যায়। প্রথম ইনিংসে ব্যাটিং না করলে, আগেই উইকেট বোঝা যায়। সে দিক থেকে বলবো হ্যাঁ, একটু নতুনত্ব আছে। আমি এটা নিয়ে খুশি।”
“লিটন ব্যাটিং ভালো করছে। কিপিংও ভালো হচ্ছে। আমি মনে করি, সামনের আট দশ বছর ও বাংলাদেশ ক্রিকেটকে অনেক কিছু দিবে।”