পরিসংখ্যানও রাজ্জাকের পক্ষে কথা বলবে। টেস্ট ও ওয়ানডেতে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক সাকিব। টি-টোয়েন্টিতে সবার ওপরে। বোলিংয়ে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট বাঁহাতি এই স্পিনারের। ওয়ানডেতে তার ওপরে আছেন কেবল মাশরাফি বিন মুর্তজা।
অন্য দুই ফরম্যাটের চেয়ে টেস্টে সাকিবকে বাংলাদেশের বেশি প্রয়োজন। এই সংস্করণে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের ইনিংসের রেকর্ড তার অধিকারে। আছে ৫টি সেঞ্চুরি ও ১৮টি ফিফটি। দেশের একমাত্র বোলার হিসেবে দুইবার টেস্টে ১০ উইকেট নেওয়ার কীর্তি আছে সাকিবের। পাঁচ উইকেট আছে ১৭বার।
তিন সংস্করণে আইসিসি র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে থাকা সাকিবের উপস্থিতিতে বাড়তি সুবিধা পায় বাংলাদেশ। একজন বাড়তি ব্যাটসম্যান বা বোলার খেলাতে পারে দলটি। রাজ্জাক মনে করেন, সাকিবের অভাব পূরণ করার মতো ক্রিকেটার বিশ্বেই বিরল।
চট্টগ্রাম টেস্ট দিয়ে আবার এই সংস্করণে নেতৃত্ব ফেরার কথা ছিল সাকিবের। তার অনুপস্থিতে নেতা হারাল বাংলাদেশ। রাজ্জাক মনে করেন, বাঁহাতি অলরাউন্ডারের অভিজ্ঞতাও ‘মিস’ করবেন তারা।
“ও তো নিয়মিত খেলছে। অনেক পরিণত একটা ছেলে। ওর ঘাটতি তো আসলে পূরণ হয়ই না। তারপরও দলকে কোনো না কোনোভাবে এটা ‘ম্যানেজ’ করতে হবে।”