আইসিসিতে রিপোর্টে ‘বাজে’ মিরপুরের আউটফিল্ড

মিরপুর টেস্টের আগে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের মাঠ নিয়ে অস্বস্তির কথা জানিয়েছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। আউটফিল্ডের হাল দেখে বিস্মিত হয়েছিলেন প্রতিপক্ষ অধিনায়ক স্টিভেন স্মিথও। ম্যাচ রেফারির চোখও এড়ায়নি। আউটফিল্ডকে ‘বাজে’ উল্লেখ করে আইসিসিতে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন জেফ ক্রো।

ক্রীড়া প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 14 Sept 2017, 04:29 PM
Updated : 14 Sept 2017, 04:35 PM

বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজের প্রথম টেস্ট হওয়ার আগে প্রায় নয় মাস কোনো ম্যাচ হয়নি শের-ই-বাংলায়। পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা আরও ভালো করার জন্য এই সময়ে সংস্কার করা হয় মাঠ। উইকেটের উপরিভাগে ইঞ্চিখানেক পুরোনো মাটি সরিয়ে নতুন মাটি ফেলা হয়। আউটফিল্ডের পুরোনো মাটি ৬ থেকে ৮ ইঞ্চি মতো তুলে নতুন মাটি ফেলা হয়। লাগানো হয়েছে নতুন ঘাস। কিন্তু প্রথম টেস্টের আগে মাঠের সবুজ চেহারা ফেরানো যায়নি।

ঘাসগুলোর মাঝে প্রচুর ফাঁক দিয়ে মাঠের মাটি ও বালি দৃশ্যমান হয়ে ফুটে ওঠে। সবুজ ক্যানভাসের বদলে মাঠ হয়ে উঠে বাদামী। সংস্কারের পর মাঠের বেশ কয়েকটি জায়গার উঁচু-নিচু খালি চোখেই বোঝা গেছে।

আইসিসি বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, মিরপুর টেস্টে ম্যাচ রেফারি ক্রো আইসিসিতে জমা দেওয়া রিপোর্টে ‘বাজে’ আউটফিল্ড নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন। রিপোর্টটি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) কাছে পাঠানো হয়েছে।

১৪ দিনের মধ্যে এ নিয়ে জবাব দিতে হবে বিসিবিকে। এরপর রিপোর্টটি খতিয়ে দেখবেন আইসিসির মহাব্যবস্থাপক জেফ অ্যালারডাইস ও ম্যাচ রেফারিদের এলিট প্যানেলের রঞ্জন মাদুগালে।