উইজডেনের বিবেচনায় নেওয়া সময়ে তিন সংস্করণেই সবচেয়ে বেশি ব্যাটিং গড় ছিল কোহলির। টেস্টে ৭৫, ওয়ানডেতে ৯২ ও টি-টোয়েন্টিতে ১০৬! উইজডেন সম্পাদক লরেন্স বুথের মতে কোহলির এটি, ‘স্বপ্নের বছর’।
ক্রিকেটের বাইবেল খ্যাত উইজডেনের লিডিং ক্রিকেটারের সম্মান এর আগে পেয়েছেন দুজন ভারতীয়। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে বিরেন্দর শেবাগ, ২০১০ সালে শচিন টেন্ডুলকার।
উইজডেনের পাঁচ বর্ষসেরা ক্রিকেটারের দুজন এবার পাকিস্তানের। গত ইংলিশ গ্রীষ্মে দারুণ পারফর্ম করে এই সম্মান জিতেছেন মিসবাহ-উল-হক ও ইউনুস খান। লর্ডসে প্রথম টেস্টে দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে দলকে জিতিয়েছিলেন মিসবাহ। শেষ টেস্টে ওভালে ডাবল সেঞ্চুরি করে জিতিয়েছিলেন ইউনুস।
মৌসুম জুড়ে ব্যাটে-বলে দারুণ পারফর্ম করে বর্ষসেরায় জায়গা করে নিয়েছেন ক্রিস ওকস। সেরা পাঁচের বাকি দুজন টবি রোল্যান্ড-জোন্স ও বেন ডাকেট। ২৩ বছরের মধ্যে প্রথমবার মিডলসেক্সকে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপ জেতানোয় বড় অবদান ছিল রোল্যান্ড-জোন্সের। নর্দাম্পটনশায়ারের বেন ডাকেট মৌসুমে করেছেন ২ হাজার ৭০৬ রান।