ইংলান্ডের ২৯৩ রানের জবাবে এক পর্যায়ে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ৪ উইকেটে ২২১ রান। সেখান থেকে ২৭ রানে শেষ ৬ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকদের ইনিংস গুটিয়ে যায় ২৪৮ রানে। বাংলাদেশে পিছিয়ে থাকে ৪৫ রানে।
“আমার মনে হয় ওই রানটুকুই বড় ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। অনেকে বলতে পারেন দ্বিতীয় ইনিংস বেন স্টোকস-জনি বেয়ারস্টোর জুটির কথা। এটা অবশ্যই বড় জুটি ছিল।
“আমার মনে হয় প্রথম ইনিংসটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল আমাদের জন্য। লিড নিতে না পারলেও আমরা যদি ২৯০ বা ২৮০ রানও করতাম...। ওরা দ্বিতীয় ইনিংসে ২৪০ রান করেছে আমরা ২৬৩ রান করেছি। সেদিক থেকে বলব ওই রানটাই এই টেস্টে ম্যাটার করেছে।”
প্রথম ইনিংসের সেই লিড প্রসঙ্গ আসতেই আবারও উঠে সাকিব আল হাসানের আউটের ধরন নিয়ে প্রশ্ন। দিনের দ্বিতীয় বলেই তেড়েফুঁড়ে মারতে গিয়ে স্টাম্পড হন এই বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। বিশ্বের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডারের শট অপ্রত্যাশিত ছিল অধিনায়কের কাছেও।
“তার মতো একজন অভিজ্ঞ খেলোয়াড়ের কাছ থেকে আমরা কেউই এটা আশা করিনি। ও নিজেই জানে কাজটা ও ঠিক করে নাই। দলে সে যত প্রভাব ফেলবে তা আমাদের দলের জন্য আরও ভালো হবে। সে নিজেও জানে। এই পরিস্থিতে ভবিষ্যতে যে থাকবে সে চেষ্টা করবে জিনিসগুলো থেকে শেখার। আশা করি, ভবিষ্যতে এটা শুধরাবো।”