অকৃতদার এই শিক্ষকের বয়স হয়েছিল ৫৫ বছর।
রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় ধানমন্ডির পপুলার হাসপাতালে তার মৃত্য হয় বলে জানান মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মনিরুল ইসলাম।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন তিনি, অধ্যাপক মাহমুদ কোভিডে আক্রান্ত হয়ে গত ৭-৮ দিন ধরে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন। এর আগেদ তিনি দুই ডোজ ভ্যাকসিনও নিয়েছিলেন।
“বিভাগের একজন নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষককে হারিয়ে আমরা সবাই মর্মাহত।”
বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে জানাজা শেষে মাহমুদ হাসানের জানাযা অনুষ্ঠিত হয়।
সন্ধ্যায় তার মরদেহ রাজবাড়ীতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাকে দাফন করা হবে বলে জানান অধ্যাপক মনিরুল ইসলাম।
অধ্যাপক মাহমুদ হাসানের মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান শোকপ্রকাশ করেছেন।
এক শোকবার্তায় উপাচার্য বলেন, অধ্যাপক মাহমুদ হাসান ছিলেন অত্যন্ত সৎ, বিনয়ী, নম্র ও সজ্জন চরিত্রের একজন শিক্ষক ও গবেষক। বিভাগীয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কাছে তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন।
মৎস্য চাষ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ এই গুণী শিক্ষকের রয়েছে অনেক উদ্ভাবন ও মৌলিক গবেষণা।