এরা হলেন- আব্দুল হক (৫৫) ও হাফিজুর রহমান (২৬)।
মদনপুরের ‘গাজী পেপার মিলসে’ রোববারের ঘটনায় এ নিয়ে তিন জন মারা গেলেন।
আব্দুল হক রোববার রাতে ও হাফিজুর সোমবার দুপুরে রহমান মারা যান বলে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে আবাসিক সার্জন এসএম আইউব হোসেন জানান।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “আব্দুল হকের ৭৫ শতাংশ এবং হাফিজুরের ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিলেন।”
রোববার প্রথম প্রহরে ওই কারখানায় গরম পানিতে চার শ্রমিক দগ্ধ হয়। ভোর ৩টার দিকে তাদের বার্ন ইনস্টিটিউটে আনার আগে আব্দুল হানিফ (৪২) নামে একজনের মৃত্যু হয়।
বাকি তিনজনের মধ্যে এখন শুধু শাহিন মিয়া (৩২) জীবিত। ‘আশংকাজনক’ অবস্থায় সেখানেই চিকিৎসাধীন।
তার শরীরের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে বলে জানান এই চিকিৎসক।