বুধবার দুপুর আড়াইটায় জানাজায় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাইনুল আলম, আশরাফ আলী, কোষাধ্যক্ষ সাহেদ চৌধুরী, প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, ও বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল মজিদ উপস্থিত ছিলেন।
জানাজার আগে আবুল মকসুদের ছেলে নাসিফ মাকসুদ বলেন, “বাবা এই দেশের মানুষের জন্য কাজ করেছেন। দোয়া করবেন এবং কারও মনে কষ্ট দিয়ে থাকলে মাফ করে দেবেন।”
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন প্রয়াত আবুল মকসুদের স্মৃতিচারণ করে বলেন, “নিরপেক্ষভাবে বিশ্লেষণ করে তিনি কলাম লিখতেন; সবার শ্রদ্ধারপাত্র ছিলেন।”
জানাজা শেষে সাংবাদিক নেতারা তার কফিনে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান।
মঙ্গলবার বিকালে হঠাৎ শ্বাসকষ্ট শুরু হলে স্কয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল আবুল মকসুদকে। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।তার বয়স হয়েছিল ৭৫ বছর।
বাংলা একাডেমি পুরস্কার পাওয়া আবুল মকসুদ পরিচিত ছিলেন সমাজ, সংস্কৃতি ও রাজনীতির সমসাময়িক ঘটনাবলী নিয়ে সংবাদপত্রে লেখা কলাম এবং গবেষণামূলক প্রবন্ধের কারণে।