অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পুনঃদখলরোধে আগের কয়েক দিনের মতো বুধবারও দিনভর এই বিশেষ উচ্ছেদ অভিযান চালানো হয়।
বিআইডব্লিউটিএর যুগ্ম-পরিচালক গুলজার আলী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, কামরাঙ্গীরচর ঠোটারমাথার সংলগ্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৩টি তিনতলা পাকা ভবন, ৭টি দোতলা ভবন, ৫টি একতলা ভবন, ৩৫টি আধা পাকা ঘর, ১১টি টিনের ঘর ও ১২টি টং ঘর উচ্ছেদ করা হয়।
সর্বমোট ৭৩টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে আধা একর তীর ভূমি উদ্ধার করা হয় বলে জানান তিনি।
মঙ্গলবার ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৮৯টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়।
বৃহস্পতিবারও অভিযান চালানো হবে বলে জানান বিআডব্লিউটিএ কর্মকর্তা গুলজার।