মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আদাবর থানার পরিদর্শক (অপারেশন) ফারুক মোল্লা আসামি ফাতেমার চার দিনের ও মামুনের দুই দিনের হেফাজত শেষে শুক্রবার আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন।
বিচারক মামুনুর রশীদ তাদের দুজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
গত ১০ নভেম্বর এই ১০ জনের সাত দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া মাইন্ড এইডের আরেক পরিচালক নিয়াজ মোর্শেদ বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মামলার এজাহারভুক্ত আসামি সাখাওয়াত হোসেন ও সাজ্জাদ আমিন এখনো পলাতক।
আনিসুল করিম মানসিক সমস্যায় ভুগছিলেন। ৯ নভেম্বর দুপুর পৌনে ১২টার দিকে তাকে মাইন্ড এইড হাসপাতালে নেওয়া হয়। ভর্তির কিছুক্ষণ পর ওই হাসপাতালের কর্মচারীদের ধস্তাধস্তি ও মারধরে আনিসুল করিমের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা ফাইজুদ্দীন আহম্মেদ বাদী হয়ে আদাবর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মৃত্যুর আগে আনিসুল করিম বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগে সহকারী কমিশনার হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন।