শনিবার ভোরে ভাটারা থানার কুড়িল-বিশ্বরোড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে ডিএমপির উপ কমিশনার (মিডিয়া) ওয়ালিদ হোসেন জানিয়েছেন।
গত ৩০ অক্টোবর পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী স্থলবন্দরে মসজিদে কোরআন অবমাননার অভিযোগ তুলে পিটিয়ে ও পুড়িয়ে মারা হয় রংপুরের সহীদুন্নবী জুয়েল নামে এক ব্যক্তিকে।
স্থলবন্দরের হোসেন ডেকোরেটরের মালিক হোসেন আলীই (৪৫) জুয়েলকে মারধরের শুরু করেছিলেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
ঘটনার পর তিনটি মামলায় হোসেন আলীকে প্রধান আসামি করা হয়। তবে তিনি পালিয়েছিলেন।
পুলিশ কর্মকর্তা ওয়ালিদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গোয়েন্দা পুলিশ তার ব্যাপারে খোঁজ-খবর রাখছিল।
“রংপুর থেকে একটি নৈশ কোচে সে ঢাকায় আসছে খবর পেয়ে গোয়েন্দা পুলিশ ওঁৎ পেতে থাকে। কোচ থেকে নামার পরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।”
গ্রেপ্তারের পরপরই তাকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল লালমনিরহাটে নিয়ে গেছে বলে জানান ওয়ালিদ।
পুরনো খবর