অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার রাত ৮টার দিকে কামরাঙ্গীরচরের বড়গ্রাম ‘নলেজ ভ্যালী’ স্কুলের পাশের একটি বাসায় ইয়াসমিন আক্তারকে (৪৫) কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ছেলে জুয়েলকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
কামরাঙ্গীরচর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মোস্তফা আনোয়ার বলেন, “জুয়েল নেশাগ্রস্ত। রাতে নেশার টাকা নিয়ে মায়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটির ফাঁকে বটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা পর জুয়েল বাসায়ই অবস্থান করে। এ সময় বটি তার হাতেই ছিল।”
পরে পুলিশ গিয়ে কৌশলে জুয়েলকে গ্রেপ্তার করে বলে জানান তিনি।
জুয়েল বাসচালকের সহকারীর কাজ করেন বলে জানান পরিদর্শক মোস্তফা।