বুধবার সকাল থেকে শাখাটি ‘লকডাউনে’ বলে জানিয়েছেন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ওই শাখার সবাইকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়েছে।”
ওই শাখার সব কাজও আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যাংকটির এমডি শামস বলেন, “এই ব্রাঞ্চটা যেহেতু বন্ধ হয়ে গেছে সে কারণে এই ব্রাঞ্চের কিছু কার্যক্রম আমিন কোর্ট শাখা থেকে পরিচালনা করা হবে।”
মতিঝিলের অগ্রণী ব্যাংক ভবনের নিচতলার পুরোটা জুড়ে প্রিন্সিপাল শাখা। তবে মূল কার্যালয়ের প্রবেশপথ আলাদা।
ওই কর্মকর্তা কাজ করতেন রেমিটেন্স শাখায়। অগ্রণী ব্যাংকের ওই শাখায় ৪০৭ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী কাজ করেন।
আক্রান্ত কর্মকর্তার একজন সহকর্মী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, রোববার অফিসে আসার পর অসুস্থ বোধ করলে বাসায় ফিরে যান তিনি। কোভিড-১৯ বলে সন্দেহ হওয়ায় আইইডিসিআরে যোগাযোগ করেন।
তার নমুনা পরীক্ষায় ফল পজেটিভ আসার পর বুধবার ব্যাংকের ৬৪ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকতে বলা হয়।