সকাল ৯ টা থেকে শুরু হয়ে বিকাল ৫টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলবে।
উপজেলাগুলো হচ্ছে নকলা, নলডাঙ্গা, কামারখন্দ, সুন্দরগঞ্জ, রাঙ্গাবালী, তালতলী, গাজীপুর সদর, নারায়ণগঞ্জ বন্দর, মাদারীপুর সদর, কালুখালী, শায়েস্তাগঞ্জ, বিজয়নগর, নোয়াখালী সদর, পবা, পূর্বধলা, জামালগঞ্জ, কটিয়াদী, মঠবাড়িয়া, ছাগলনাইয়া ও ডুমুরিয়া।
নির্বাচন কমিশন সচিব মো. আলমগীর বলেন, নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনের জন্য এবং সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশন সব প্রস্তুতি নিয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় অতিরিক্ত বিজিবি মোতায়েন করাও হয়েছে।
“নির্বাচনের সহিংসতা নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই। ইসি তার দায়িত্ব পালন করবে। কাজেই আশা করি ভোটার উপস্থিতি বাড়বে।”
তিনি জানান, সহিংসতার কারণে একজন প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছিল। কিন্তু তিনি হাই কোর্ট থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। আর অন্য একটি উপজেলায় অনিয়মের প্রমাণ পাওয়ায় স্থানীয় প্রশাসনকে বদলি করা হয়েছে।
২০টি উপজেলার মধ্যে ৪টিতে ইভিএম ব্যবহার করা হবে। গাজীপুর সদর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর, নোয়াখালী সদর ও নারায়ণগঞ্জ বন্দর উপজেলায় ইভিএমে ভোট হবে।
চতুর্থ ধাপে ৩১মার্চ ছয়টি উপজেলায় এবং ২৪ মার্চ তৃতীয় ধাপে চারটি উপজেলায় ইভিএমে ভোট হয়েছে।
ইতোমধ্যে চার ধাপে ১০ মার্চ, ১৮ মার্চ, ২৪ মার্চ ও ৩১ মার্চ দেশের প্রায় সাড়ে ৪শ’ উপজেলায় ভোট হয়।