ঢাবি রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটের ২৫ জন রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট প্রতিনিধি নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 21 Jan 2018, 06:35 AM
Updated : 21 Jan 2018, 11:47 AM

বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসন) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, রোববার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয় নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন ভোট গণনা শুরু হয়।

শনিবার সিনেট ভবন, টিএসসি ও শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রে এবং ঢাকার বাইরে ২৮টি কেন্দ্রে ৬, ১৩ ও ১৬ জানুয়ারি এ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়।

ডেপুটি রেজিস্ট্রার মনিরুজ্জামান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, সব কেন্দ্রের ভোটগণনা শেষে  বিকাল ৫টার দিকে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।

এ নির্বাচনের নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক নাসরিন আহমেদ।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন

এবার স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ তিনটি প্যানেলে মোট ৮০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্য থেকে ২৫ জনকে সিনেট সদস্য হিসেবে বেছে নিতে ভোট দিয়েছেন ৪৩ হাজার ৯৯৭ জন রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট।

আওয়ামী লীগ সমর্থিত ‘গণতান্ত্রিক ঐক্য পরিষদ’ ও বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত ‘জাতীয়তাবাদী পরিষদ’ থেকে ২৫ জনের প্যানেল দেওয়া হয়েছে এবার। বাম সমর্থিত ‘প্রগতি পরিষদের’ প্যানেল ছিল ১৫ জনের।

গণতান্ত্রিক ঐক্য পরিষদের প্রার্থীরা

জগন্নাথ হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক অসীম সরকার, সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতা এ আর এম মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, এনার্জিপ্যাক ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ এইচ এম এনামুল হক চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি সভাপতি অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল, জনতা ব্যাংক লিমিটেডের ফার্স্ট সহকারী ব্যবস্থাপক এ বি এম বদরুদ্দোজা, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম ইকবাল আর্সলান, মুক্তিযোদ্ধা এম ফরিদউদ্দিন, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক তাজিন আজিজ চৌধুরী, এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিজাম চৌধুরী, ডাকসুর সাবেক ভিপি অধ্যাপক মাহফুজা খানম, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ, অধ্যাপক মোহাম্মদ আব্দুল বারী, রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আতাউর রহমান খান, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের মহাসচিব অধ্যাপক ডা. মো. আব্দুল আজিজ, মো. আলাউদ্দিন, মো. নাসির উদ্দিন, কৃষি ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মো. লিয়াকত হোসেন মোড়ল, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির সহ-সভাপতি রঞ্জিত কুমার সাহা, নাট্য ব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, অধ্যাপক শরীফ আহমদ সাদী, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন সাদেকা হালিম,এমরান কবির চৌধুরী, এসএম বাহালুল মজনুন চুন্নু, অধ্যাপক জিনাত হুদা অহিদ এবং ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক সৈয়দ হুমায়ুন আখতার।

জাতীয়তাবাদী পরিষদ প্রার্থীরা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক উম্মে কুলসুম রওজাতুর রোম্মান, ইংরেজি বিভাগের সুপারনিউমারি অধ্যাপক সদরুল আমিন, ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি বিভাগের অধ্যাপক চৌধুরী মাহমুদ হাসান, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের মোহাম্মদ আবদুর রব, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জেড এন তাহমিদা বেগম ও অধ্যাপক মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এ্যাড. তৈমুর আলম খন্দকার, ডা. ফরহাদ হালিম, সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম ফজলুল হক, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক এ্যাড. মো. মাসুদ আহমেদ তালুকদার, প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক এবিএম মোশাররফ হোসেন, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যক্ষ মো. সেলিম ভূঁইয়া, ধর্ম বিষয়ক সহ-সম্পাদক এটিএম আবদুল বারী, ডা. এস এম রফিকুল ইসলাম, কেএম আমিরুজ্জামান, মোহাম্মাদ রফিকুল কবির, মো. সেলিমুজ্জামান মোল্যা, মো. আশরাফুল হক, শের-ই বাংলা মেডিকেল কলেজের সহকারী অধ্যাপক প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, রিলায়েন্স ফার্মার চেয়ারম্যান মো. মোয়াজ্জেম হোসেন, লিগ্যাল একশন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মো. শরিফুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-সম্পাদক মো. সাইফুল ইসলাম ফিরোজ ও সাবেক সিনেট সদস্য এবিএম ফজলুর করিম।

প্রগতি পরিষদের প্রার্থীরা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজ বিজ্ঞানের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক অধ্যাপক কে এ এম সাদউদ্দীন, অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক মাহবুবুল মোকাদ্দেম (এম এম আকাশ), সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক নেহাল করিম, নটরডেম কলেজের সাবেক অধ্যাপক এ এন রাশেদা, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর সহ-সভাপতি অধ্যাপক এফ এম বদিউর রহমান, অধ্যাপক এম এ আজিজ মিয়া, সাবেক ছাত্র নেতা আব্দুর রহিম খান (রুবেল খান), মুক্তিযোদ্ধা আবু কাওসার মো. মাহবুবাল আলম, অবসরপ্রাপ্ত ব্যাংকার গোপাল চন্দ্র গুহ রায়, ড. নিতাই কান্তি দাস, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাবেক কোষাধ্যক্ষ বিমল মজুমদার, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ আবু তাহের, মো. আমিনুর রহমান, অধ্যাপক মো. আমিনুল ইসলাম ও শান্তনু দে।