অভিযোগের পক্ষে তথ্যপ্রমাণ থাকলে সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচারও দাবি করেছে সংগঠনটি।
রোববার বিকালে বাংলা একাডেমির কবি শামসুর রাহমান সেমিনার কক্ষে এ স্মরণ সভা হয়। আলোচনায় অংশ নেন কবি ফারুক মাহমুদ, ড. আহমেদ মাওলা, ড. তারেক রেজা ও কবি পিয়াস মজিদ। সভায় সূচনা বক্তব্য দেন একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান।
সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, “সাযযাদ কাদির ও শান্তনু কায়সার উভয়েই ছিলেন অঙ্গীকারাবদ্ধ মানুষ। নিজেদের পেশাগত বৃত্ত ছাপিয়ে সাহিত্যকে তারা আজীবন চর্চার বিষয় নির্বাচন করেছেন। সাহিত্যচর্চার সমান্তরালে জনমানুষের মুক্তির আকাঙ্ক্ষাকে তারা তাদের সৃষ্টিকর্মে নানা মাত্রায় ভাস্বর করেছেন।”
স্মরণসভায় উপস্থিত ছিলেন চিত্রশিল্পী হাশেম খান, সংগীতশিল্পী ইন্দ্রমোহন রাজবংশী, লেখক সুব্রত বড়–য়া, কবি মাকিদ হায়দার, আলোকচিত্রী এম এ তাহের এবং শান্তনু কায়সার ও সাযযাদ কাদিরের পরিবারের সদস্যরা।