নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ (বিশেষ) বিধিমালা অনুযায়ী মেধাক্রম ও বিদ্যমান কোটা পদ্ধতির ভিত্তিতে রোববার তাদের নিয়োগের এই সুপারিশ করা হয়।
৩৫তম বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্যে থেকে এর আগে দুই দফায় ৫৫৫ জনকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ করে কমিশন। তথ্য বিভ্রাটের কারণে একজনের ফল স্থগিত রয়েছে।
প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে সুপারিশ দেওয়া শেষ হলে দ্বিতীয় শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের সুপারিশ করবে পিএসসি।
৩৫তম বিসিএসের লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় ৫ হাজার ৫১৭ জন যোগ্য বিবেচিত হলেও তাদের মধ্যে বিভিন্ন ক্যাডারে ২ হাজার ১৫৮ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করে পিএসসি।
উত্তীর্ণ হয়েও যারা ক্যাডায় পাননি, তাদের মধ্যে যারা প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে যোগ দিতে আগ্রহী, তাদের কাছে আবেদন চায় কমিশন। তাতে দুই হাজার ৬০০ জন আবেদন করেন।
গত ২৮তম বিসিএস থেকে এভাবে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দিয়ে আসছিল সরকার। এক বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশের পর আরেকটি বিসিএসে উত্তীর্ণদের নিয়োগের আগ পর্যন্ত আগের বিসিএসে উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে প্রথম শ্রেণির নন-ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছিল।
২০১৪ সালের ১৭ জুন নন-ক্যাডার নিয়োগ (বিশেষ) বিধিমালা ২০১০ সংশোধন করে বিসিএস উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা নিয়োগের সুযোগ তৈরি করা হয়।