০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২২ মাঘ ১৪৩১
শিক্ষক, সংগঠক এবং লেখক। বর্তমানে সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইংরেজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত। যুক্তরাষ্ট্র সরকারের স্কলারশিপ নিয়ে অংশ নিয়েছেন পেশাগত বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও সেমিনার-কনফারেন্সে। যুক্ত আছেন বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনে। তরুণ প্রজন্মকে বইপড়ায় উদ্ধুদ্ধকারী সংগঠন 'ইনোভেটরে’র প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী সঞ্চালক। বাংলা ও ইংরেজিতে এ পর্যন্ত প্রকাশিত হয়েছে বইয়ের সংখ্যা ৮টি।
ইদানিং, আমাদের পরীক্ষা, প্রতিযোগিতাগুলোকে ‘যুদ্ধ’ হিসেবেই আখ্যায়িত করা হয়। ফলাফল, আসন সংখ্যা, শিক্ষার্থীদের চাহিদা— সব মিলিয়ে ‘যুদ্ধ’ না বলে উপায়ও নেই।
শিক্ষকতাকে জীবিকা অর্জন এবং রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তির কেন্দ্রবিন্দু থেকে বের করে শিক্ষার্থীর হৃদয়ে নীতি ও নন্দনবোধ জাগানোর চিরায়ত ধারায় ফিরিয়ে আনতে হবে।
ভয়, শঙ্কা কিংবা হীনমন্যতা দিয়ে জ্ঞান চর্চা হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজ শুধু ডিগ্রি প্রদান নয়, সর্বাঙ্গীন অর্থে একজন মানুষ হিসেবে তৈরি করা। সেজন্য শিক্ষাক্ষেত্রে সংস্কার জরুরি হয়ে পড়েছে।
বৈষম্যহীন বাংলাদেশের স্বপ্নে বিভোর এখন পুরো দেশ। সব মানুষ। সংস্কারের আশা সবখানে।
ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্কে চিড় ধরলে, বিশ্বাস-ভালোবাসা-শ্রদ্ধায় প্রশ্নবোধক চাহনি দেখা দিলে সেটি শুধু আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার জন্য নয় গোটা সমাজের জন্য একটি অশনিসংকেত হবে।