কিয়োদো নিউজ জানায়, বুধবার তাকে মুক্তি দেয়া হতে পারে।
জাপানের ইউমিউরি পত্রিকা জানিয়েছে, হ্যাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনার সম্ভাবনা নেই। কারণ, কৌসুলিরা তার ঘটনাটি খতিয়ে দেখে তেমন অপরাধমূলক কিছু পাননি। জুলির পরিবারের এক সদস্য তার হাঁটুর ব্যথার জন্য ব্যাথানাশক ওষুধ পাঠিয়েছিলেন।
অবৈধভাবে ওই ব্যাথানাশক ওষুধ জাপানে আমদানি করছেন- এমন সন্দেহে গতমাসে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হ্যাম্পকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২০১২ সালে টয়োটার উত্তর আমেরিকা বিভাগে যোগদান করেন হ্যাম্প। কোম্পানিটির প্রথম নারী নির্বাহী হিসেবে জুনে তিনি টোকিওতে দায়িত্ব বুঝে নেন।
১৮ জুন কাস্টমস কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্র থেকে হ্যাম্পের নামে পাঠানো পার্সেলে ব্যাথানাশক ট্যাবলেট ওক্সিকোডোন খুঁজে পান। এরপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জাপানের দৈনিক পত্রিকা ইওমিউরি’র খবরে বলা হয়, ওই সময় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীদের মনে হয়েছিল হ্যাম্পের উদ্দেশ্য সামান্য হলেও অপরাধমূলক। তাই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়ার পর গত সপ্তাহে পদত্যাগ করেন হ্যাম্প।
রয়টার্সের পক্ষ থেকে কয়োদোর প্রতিবেদনের বিষয়ে টোকিও জেলা সরকারি আইজীবীদের কার্যালয়ের মুখপাত্রের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি মন্তব্য করতে রাজি হননি।