শনিবার ব্রিটিশ কেবিনেট কার্যালয়ে এক জরুরি সভায় তিনি বলেন, “সন্ত্রাসীরা সফল হবে না। তারা যতই জনসাধারণকে বিভক্ত করতে চাইবে ততই ইসলামিক উগ্রপন্থীদের ধ্যান-ধারণাকে হারাতে দৃঢ় সংকল্প হবে।”
আহতদের সহায়তায় যুক্তরাজ্যের একদল কর্মকর্তা তিউনিসিয়ায় গেছেন বলেও জানান ক্যামেরন।
শুক্রবার তিউনিসিয়ার রাজধানী তিউনিস থেকে প্রায় দেড়শ কিলোমিটার দক্ষিণে সুস শহরের ইম্পেরিয়াল মারহাবা হোটেলে হামলায় অন্তত ৩৯ জন নিহত এবং ৩৬ জন আহত হয়।
নিহতদের বেশিরভাগই বিদেশি পর্যটক, যাদের মধ্যে যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও বেলজিয়ামের নাগরিক রয়েছেন।
আর তিউনিসিয়ার প্রধানমন্ত্রী হাবিব এসিদ নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই যুক্তরাজ্যের নাগরিক বলে জানিয়েছেন।
হামলায় নিহত যুক্তরাজ্যের পর্যটকদের প্রকৃত সংখ্যা জানতে তিউনিসিয়া কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যুক্তরাজ্য সরকার কাজ করছে জানিয়ে তিনি বলেন, “জনগণকে এটা মেনে নিতে হবে যে, নিহতদের অনেকেই ব্রিটিশ।”
হামলার পর শনিবার ব্রিটিশ ট্যুর অপারেটর থম্পসন ও ফার্স্ট চয়েস ১০টি বিশেষ বিমানে করে তাদের আড়াই হাজার পর্যটককে তিউনিসিয়া থেকে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে।
দেশটিতে এখনো অবস্থান করা পর্যটকদের জরুরি প্রয়োজনে তাদের ট্যুর অপারেটরদের সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দিয়েছে যুক্তরাজ্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তাছাড়া মন্ত্রণালয়ের একটি জরুরি ফোন নম্বরেও যোগাযোগ করতে পারবেন পর্যটকরা।