বিবিসি বলছে, মদ নিষিদ্ধের সমর্থকদের ভাষ্য, এই পানীয়ের সহজলভ্যতা ইসলামবিরুদ্ধ এবং অসাংবিধানিক।
কিন্তু বিরোধীরা অভিযোগ করছেন, এই ভোট সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্বাধীনতার ক্ষেত্রে সাংবিধানিক নিশ্চয়তাকে লঙ্ঘন করেছে, বিশেষ করে খ্রিস্টানদের।
বিরোধীরা জানিয়েছে, এই ‘আশ্চর্যজনক’ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তারা আদালতে আপিল করবেন।
একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, রক্ষণশীলদের শেষমুহূর্তের উদ্যোগে মদ নিষিদ্ধ হয়েছে।
ইরাকে একনায়ক সাদ্দাম হোসেনের পতনের পর থেকে দেশজুড়ে ইসলামি মূল্যবোধের রাজনীতি মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে। বাগদাদসহ অন্যান্য শহরে মদের দোকানগুলোতে হামলার ঘটনা ঘটতে থাকে।
যদিও ইরাকের রেস্তোরাঁগুলোতে সাধারণত মদ বিক্রি হয় না। তবে বাগদাদে ছোট ছোট মদের দোকান ও বার রয়েছে।
ইরাকের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মসুল ইসলামিক স্টেটের (আইএস) দখলমুক্ত করার লক্ষ্যে দেশটির বাহিনীর লড়াই যখন সবার মনোযোগের কেন্দ্রে ঠিক এমন সময় নতুন আইনটি পার্লামেন্টে পাস হল।