রোববার সকালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে বরগুনার পুলিশ সুপার বিজয় বসাক জানান।
গ্রেপ্তার মেহেদী হাসান রবিউল উপজেলার হোসনাবাদ ইউনিয়নের কদমতলা গ্রামের মো. সুলতান হোসেনের ছেলে। তিনি মামলার চার নম্বর আসামি।
পুলিশ সুপার বলেন, আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য রাতভর বিভিন্নস্থানে অভিযান চালায় পুলিশ। সকালে রবিউলকে গ্রেপ্তার করা হয়। অন্যদের ধরতে অভিযান চলছে।
স্বামীকে আটকে রেখে শিক্ষিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে বৃহস্পতিবার রাতে ছয়জনকে আসামি করে মামলা হয়।
অন্য আসামিরা হলেন, হোসনাবাদ ইউনিয়নের কদমতলা গ্রামের হিরন বিশ্বাসের ছেলে সুমন বিশ্বাস, আব্দুল বারেক মিয়ার ছেলে মো. রাসেল, আ. কুদ্দুস কাজীর ছেলে সুমন কাজী, আ. রহমানের ছেলে মো. হাসান ও আবদুর রহমান হাওলাদারের ছেলে মো. জুয়েল।
মামলা নথি থেকে জানা যায়, বৃহস্পতিবার ছুটির পর ওই শিক্ষকা ও তার স্বামী স্কুলে বসে কথা বলছিলেন। তাদের কথোপকথন দেখে আসামিরা স্কুলে প্রবেশ করতে চাইলে ওই শিক্ষিকা ভয়ে প্রধান দরজায় তালা লাগিয়ে দেন। এ সময় তারা তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে তার স্বামীকে এলোপাতাড়ি মারধর করে স্কুলের একটি কক্ষে আটকে রেখে শিক্ষিকাকে ধর্ষণ করে।