মঙ্গলবার দুপুরে নরসিংদীর অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ শাহীন উদ্দিন এ রায় দেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন নরসিংদী পৌর শহরের পশ্চিম কান্দাপাড়ার মহল্লার শীতল চন্দ্র দাসের ছেলে সোহাগ, বৌয়াকুড় মহল্লার আবদুর রাজ্জাকের ছেলে সাদ্দাম, একই মহল্লার সুধীর চন্দ্র দাসের ছেলে সমীর, ময়মনসিংহের গৌরীপুর থানার রামনাথপুর দক্ষিণপাড়ার লাল উদ্দীন মোল্লার ছেলে সুজন, চাঁদপুরের মতলব থানার আম্মাকান্দা গ্রামের সাদেক মিয়ার ছেলে এরশাদ ও বৌয়াকুড় মহল্লার কালাচাঁনের ছেলে বিমল।
আসামিরা জামিনে মুক্ত হয়ে পলাতক রয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওই আদালতের এপিপি অলিউল্লাহ।
মামলার নথির বরাত দিয়ে এপিপি জানান, ২০০৮ সালের ২৯ অগাস্ট নরসিংদী শহরের বৌয়াকুড় এলাকার মোছলেহউদ্দীন সুপার মার্কেটে মো. কবির সাহেবের বরফ কলের কর্মচারী মো. আইয়ুবকে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায় আসামিরা। এরপর থেকে তার কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না।
“অনেক খোঁজাখুঁজি পর ১ সেপ্টেম্বর দুপুরে শহরের দামের ভাউলা গ্রাম সংলগ্ন মেঘনা নদীতে তার মাথাবিহীন লাশ পাওয়া যায়।”
এ ঘটনায় আইয়ুবের বাবা আবদুল হেকিম সরকার বাদী হয়ে ছয় জনকে আসামি করে বিরুদ্ধে নরসিংদী সদর মডেল থানায় মামলা করেন বলে তিনি জানান।