চান্দনা চৌরাস্তা থেকে যাত্রী নিয়ে অটোরিকশাটি ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক দিয়ে কালিয়াকৈরের দিকে যাচ্ছিল।
নিহত আল-আমিন (৩৫) উপজেলার ভুলবাড়িয়া ইউনিয়নের ভিন্নগ্রামের ফজলাল হোসেনের ছেলে।
রোববার সকালে উপজেলার আতাইকুলার ইছামতি নদীর তীরে তার লাশ পাওয়া বলে আতাইকুলা থানার ওসি আব্দুর রাজ্জাক জানান।
পুলিশ বলছে, আল-আমিন চরমপন্থি সংগঠন ‘নকশালের’ আঞ্চলিক নেতা। তার বিরুদ্ধে সাঁথিয়া ও আতাইকুলা থানায় হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
ওসি রাজ্জাক বলেন, শনিবার রাতে কোনো এক সময় আল-আমিনকে কুপিয়ে ও গলাকেটে হত্যার পর ইছামতি নদীর পাড়ে ফেলে রাখা হয়েছে। সকালে পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে পাবনা জেনারেল হাসপাতাল মর্গে নিয়ে যায়।
“কী কারণে তাকে হত্যা করা হয়েছে তাৎক্ষণিকভাবে তা জানা যায়নি।”