বুধবার সিঙ্গাপুর থেকে টেলিফোনে তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য গত ২৬ ফেব্রুয়ারি সিঙ্গাপুরে নিয়ে যাওয়া হয় আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা জলিলকে। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন রোগের কারণে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।
চিকিৎসকরা আব্দুল জলিলকে ৩০ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রেখেছেন বলে ইসরাফিল জানান।
এর আগে তিনবার বাইপাস সার্জারি হয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চেয়ারম্যান আবদুল জলিলের।
২০০২ সালের ডিসেম্বরে আওয়ামী লীগের ১৯তম কাউন্সিলে সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পান জলিল। তার আগে আওয়ামী লীগের বিগত সরকারে টেকনোক্র্যাট কোটায় বাণিজ্যমন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করেন।
বিগত সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় গ্রেপ্তার হওয়ার পর একটি চিঠিতে দল ও দলীয় প্রধান শেখ হাসিনাকে নিয়ে নানা বিরূপ মন্তব্য করে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনার জন্ম দেন এই আওয়ামী লীগ নেতা।
মুক্তি পাওয়ার পর তাকে আর দলের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব ফিরিয়ে দেয়া হয়নি।
আওয়ামী লীগের মনোনয়নে নওগাঁ -৫ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্ত্রিসভায় স্থান হয়নি জলিলের।