স্বাস্থ্যবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটের প্রতিবেদন অবলম্বনে সেসব প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহারের নিয়ম এখানে দেওয়া হল।
নিম: প্রদাহ, জ্বালাপোড়া, ভাইরাস, ছত্রাক, ব্যাকটেরিয়া সবকিছুর সঙ্গে লড়াই করার যোগ্য উপাদান রয়েছে নিমে। তাই ফুসকুড়ি, একজিমা, ব্রণ ও সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে এটি অত্যন্ত উপকারী। নিম থেতলে পেস্ট বানিয়ে বা নিমযুক্ত সাবান কিংবা তেল ব্যবহারে উপকার মিলবে।
বেইকিং সোডা: চুলকানি ও ফুসকুড়ি সারানোর জন্য কার্যকর। এক বালতি পানিতে এক কাপ বেইকিং সোডা গুলিয়ে আধা ঘণ্টা শরীর ভিজিযে রাখলে উপকার মিলবে।
ওটমিল: ওটমিল মেশানো পানি দিয়ে গোসল করলে একজিমা ও ‘সোরিয়াসিস’ বা ফুসকড়িজনীত ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে। কারণ এতে আছে ময়েশ্চরাইজিং ও প্রদাহরোধী উপাদান। গোসলের পানিতে কয়েক কাপ ওটমিল মিশিয়ে তাতে আধা ঘণ্টা শরীর ভিজিয়ে রাখতে হবে।
অলিভ অয়েল: ভিটামিন-ই ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর এই তেল, যা ত্বকের আর্দ্রতা বাড়ায়, ক্ষয়পূরণ করে এবং ত্বকে প্রাণ ফিরিয়ে আনে। পাশাপাশি চুলকানিও সারায়।
ধনেপাতা: ফুসকুড়ি ও চুলকানির আয়ুর্বেদিক সমাধান ধনেপাতা। ধনেপাতার পেস্ট তৈরি করে ত্বকের আক্রান্ত অংশে এক ঘণ্টা মাখিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। সদ্য তৈরি ধনেপাতার সরবত পান করলেও উপকার পাবেন।
ছবি: রয়টার্স ও নিজস্ব।