গ্লিটজের সঙ্গে এক আলাপচারিতায় সায়মন বললেন, “টালিগঞ্জ বা ভারতের অন্য কোনো ইন্ডাস্ট্রি থেকে যেই আসুক না কেন, তারা আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে পার্ট টাইম। বছরে একটি বা দুটি সিনেমাতে তারা অভিনয় করবেন। কিন্তু আমাদের ইন্ডাস্ট্রি তো তাদের উপর নির্ভর করছে না। আমি আর আমার সহকর্মীদের ক্যারিয়ারও তাদের কারণে হুমকিতে নেই।”
যৌথ প্রযোজনার সিনেমায় ভারতীয় নায়কদের সুযোগ পাওয়ার কারণ হিসেবে সায়মন বললেন, “ভারতীয় সিনেমার অধিকাংশ গল্পই নায়ককেন্দ্রিক। তাদের প্রযোজকরাও নায়ককে ভেবেই টাকা লগ্নি করেন। তারা তাদের সিনেমা থেকে লভ্যাংশ উঠিয়ে আনতে তাই ভারতীয় অভিনেতাদের সুযোগ দিচ্ছেন। তাদের সিনেমার বাজারও আমাদের চেয়ে বড়।”
সায়মন শুটিং করছিলেন অপূর্ব-রানা পরিচালিত ‘পুড়ে যায় মন’ সিনেমাতে। এই সিনেমায় সায়মন অভিনয় করছেন পরীমনির বিপরীতে।
সায়মনের দাবী, আর সব রোমান্টিক সিনেমার চেয়ে ‘পুড়ে যায় মন’ সিনেমাটি গল্প ও নির্মাণ কৌশলে একেবারেই আলাদা।
এদিকে অনেক আলোচনা-সমালোচনার পর সায়মন-পরীমনি জুটির প্রথম সিনেমা ‘রানা প্লাজা’ সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পেয়েছে। সাভারের রানা প্লাজা গার্মেন্টস ধসের কাহিনি নিয়ে নির্মিত সিনেমাটির বেশ কিছু দৃশ্য বাদ দিয়েই ছাড়পত্র দেওয়া হলো।
নিজেকে কোন অবস্থানে দেখছেন তিনি, এমন প্রশ্নের জবাবে সায়মন বলছেন, “ক্যারিয়ার গ্রাফ এখন উঠা নামা করছে। তবে আমি এখন যেসব সিনেমাতে কাজ করছি, সেগুলো মুক্তি পেলে আমার ক্যারিয়ারের জন্য তা ভীষণ ইতিবাচক হবে।”