সংস্থাটির‘বাংলাদেশ কান্ট্রি পার্টনারশিপ স্ট্র্যাটেজি (সিপিএস) কার্যক্রমের আওতায় এ উন্নয়ন সহায়তাদেওয়া হবে বলে এডিবির ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
নতুন পাঁচ বছরের জন্য সংস্থাটির বাংলাদেশে অর্থায়নের এ রূপরেখা গত পাঁচ বছরের তুলনায় ৩০০ কোটি ডলার বেশি। ২০১১ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত তারা ৫০০ কোটি ডলার ঋণ দিয়েছিল।
এ বিষয়ে ঢাকায় এডিবির আবাসিক প্রতিনিধি কাজুহিকো হিগুছি বলেন, “বাংলাদেশ সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি) বাস্তবায়নের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই মধ্য-আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। গত দশকের শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে এটি সম্ভব হয়েছে। আমাদের নতুন অর্থায়নসরকার নতুন নতুন অর্থনৈতিক ক্ষেত্র আবিষ্কারের মাধ্যমে কর্মসংস্থান ও পল্লী উন্নয়ন এবং এ অঞ্চলের সঙ্গে সমন্বয় রেখেপ্রবৃদ্ধি অর্জনের কৌশলের সঙ্গে মিলিয়ে আমরা এক সঙ্গে কাজ করতে চাই।”
এডিবি জানায়, বাংলাদেশের উন্নয়নে চাহিদা মাফিক অর্থায়ন করতে চায় তারা। বাংলাদেশের অবকাঠামোর সীমাবদ্ধতা, মানব সম্পদের উন্নয়ন, অর্থনৈতিক করিডোর উন্নয়ন, গ্রামের মানুষের জীবন মান উন্নয়ন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় অবকাঠামো উন্নয়ন অর্থায়নকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবে।
আগামী সিপিএসের আওতায় ঢাকা-চট্টগ্রাম থেকে শিল্পাঞ্চল বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল কক্সবাজারের দিকে সম্প্রসারণে সরকারকে সহযোগিতা করতে চায় এডিবি।