বুধবার ‘ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়’র উদ্বোধন করে তিনি বলেন, “প্রবৃদ্ধি যতো বেশি ‘ইনক্লুসিভ’ হবে, ততোই সাধারণ মানুষ তার সুফল পাবে।
“প্রবৃদ্ধিতে গণতন্ত্রায়ণ দরকার। সকল মানুষ যেন প্রবৃদ্ধির এ সুবিধা পায় সেজন্য বাংলাদেশ ব্যাংক কাজ করছে”।
ব্যুরো বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সহযোগিতায় ২০১৩ সালে শুরু হওয়া এই ফিন্যান্সিয়াল লিটারেসি প্রকল্পের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেনে সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান মাস্টারকার্ড ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে।
এ ধরনের প্রশিক্ষণের উপর গুরুত্ব আরোপ করে গভর্নর বলেন, “এতে অংশগ্রহণকারীদের দক্ষতা বাড়ার পাশাপাশি ব্যবসা শুরু করার আস্থাও জোরদার হবে”।
চলতি বছর প্রকল্পটির তৃতীয় পর্যায়ের মাধ্যমে ‘আর্থিক কর্মকাণ্ডের সুবিধা পাচ্ছে না’ এমন ২৫ হাজার জনকে আর্থিক ও ব্যবসায়িক বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা জানিয়েছেন মাস্টার কার্ডের দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের নির্বাহী পরিচালক ভিকাস ভার্মা।
তিনি বলেন, “পুরো প্রকল্পের আওতায় মোট এক লাখ ৩৫ হাজার জনকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রশিক্ষণে নারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে”।
প্রশিক্ষণের উদ্বোধনীতে মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি কর্পোরেট অফিসার ও দক্ষিণ এশীয় বিভাগের প্রেসিডেন্ট পোরুষ সিং আগামী চার বছরের মধ্যে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের চার লাখ নারীকে ‘অন্তভুক্তিমূলক আর্থিক কর্মকাণ্ড’ বিষয়েও প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা জানান।