এর আগে গত ১০ মে এই মাঠেই ক্রিকেট কোচিং ক্লাবের বিপক্ষে ১৩০ রান করেছিলেন শেখ জামাল ধানমণ্ডি ক্লাবের অধিনায়ক।
মাহমুদউল্লাহ উইকেটে গিয়েছিলেন চার নম্বরে। ১৩ ওভার শেষে শেখ জামালের রান তখন ২ উইকেটে ৫২। তৃতীয় উইকেটে মার্শাল আইয়ুবের সঙ্গে তিনি গড়েন ১১৯ রানের জুটি। আগের সেঞ্চুরি ইনিংসটিতে এই মার্শালের সঙ্গেই গড়েছিলেন ২০৩ রানের জুটি।
সেদিন শতক করেছিলেন মার্শালও। তবে এ দিন আউট হয়ে গেছেন ৫৪ রানে। মাহমুদউল্লাহ অবশ্য ভুল করেননি। ৭২ বলে ছুঁয়েছিলেন অর্ধশতক, পরে পঞ্চাশে বল লেগেছে ৩৯টি। অফ স্পিনার সঞ্জিত সাহার বলে সিঙ্গেল নিয়ে তিন অঙ্ক ছুঁয়ছেন ১১১ বলে।
লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে এটি তার ষষ্ঠ শতক। মাইলফলক ছুঁয়েছেন শতকের আগেই। বাংলাদেশের চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে পেয়েছেন লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে ৫ হাজার রান। ৭১ রানের মাথায় এই মাইলফলকে পৌঁছে যান দেশের অন্যতম সেরা এই ব্যাটসম্যান।
দু’দিন আগেই বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ৬ হাজার রান করেছেন তামিম ইকবাল (৬ হাজার ১৭)। ৫ হাজার ৯০৩ রান নিয়ে দুইয়ে মুশফিকুর রহিম। সাকিব আল হাসানের রান ৫ হাজার ২৭৬। এরপরই মাহমুদউল্লাহ, ৫ হাজার ৩৬।
ব্রাদার্সের বিপক্ষে শেষ পর্যন্ত ১১৪ বলে ১০৭ করে আউট হয়েছেন মাহমুদউল্লাহ।
দিনের আরেক ম্যাচে অপরাজিত শতক করেছেন রাজিন সালেহ। ফতুল্লায় লেজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে বলতে গেলে একাই লড়েছেন সিসিএস অধিনায়ক। ইনিংস শুরু করতে নেমে শেষ পর্যন্ত উইকেটে থেকে করেছেন ১৩৮ বলে অপরাজিত ১০৬।