বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে মুগদার মদিনা বাগ এলাকায় বন্ধুর বাড়িতে যাওয়ার পথে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লার ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ হারায় ১৩ বছরের এই কিশোর।
শনিবার রাতে উপজেলার করবলা গ্রামে আফাল দাসের স্ত্রী সন্ধ্যা রানী দাস (২৪) খুন হন। রাতেই আফাল দাসকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি করবলা গ্রামের রজনী দাসের ছেলে।
রোববার দুপুরে আফাল দাসকে (২৮) আদালতে পাঠানো হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
নিয়ামতপুর উপজেলার ওসি ওবায়দুর হক জানান, গত ২৭ জুন রাতে আফাল যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী সন্ধ্যা রানীকে মারধর করে। এসময় সন্ধ্যার চিৎকারে প্রতিবেশীরা গিয়ে তাকে উদ্ধার করে নিয়ামতপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।
পরে অবস্থার অবনতি হলে ওইদিনই সন্ধ্যাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে শুক্রবার বিকালে মারা যান তিনি।
ওই ঘটনায় শনিবার সন্ধ্যার সন্ধ্যার বাবা নজি দাস বাদী হয়ে নিয়ামতপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন বলে জানান ওসি।