বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২০৪ নম্বর ওয়ার্ডে ওই তরুণীর মৃত্যু হয় বলে মোহাম্মাদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, ৮ জুলাই রাত ৮টার দিকে শ্যামলীর তাজিন হোটেলের একটি কক্ষ থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয়। তার গলা, হাত ও পায়ে ক্ষত চিহ্ন ছিল।
তবে চিকিৎসারত অবস্থায় ওই তরুণীর কাছ থেকে কোনো কিছু জানা যায়নি বলে দাবি করেন পুলিশ কর্মকর্তা হাফিজ।
তিনি বলেন, রেজিস্ট্রি খাতা ঘেঁটে মেয়েটির সঙ্গে আরেকজন পুরুষ হোটেলটিতে উঠেছিলেন বলে তথ্য মিলেছে।
“আশ্রাফ ও মিথিলা নামে স্বামী-স্ত্রী পরিচয় দিয়ে দুজন ১০৭ নম্বর কক্ষে উঠেছিলেন। হোটেলের খাতায় তাদের গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলার চড়চন্দিপুর গ্রাম লেখা ছিল। কিন্তু এই ঠিকানায় গিয়ে পুলিশ ওই দুই নামে কাউকে খুঁজে পায়নি।”
মেয়েটিকে উদ্ধারের সময় হোটেলের কক্ষে আর কাউকে পুলিশ পায়নি বলে জানান তিনি।