জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে গত বছর দুইবার পরমাণু অস্ত্রের পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া, অব্যাহত রেখেছে ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষাও।
এছাড়া সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়া পরস্পরকে হামলা করার ‘হুমকি’ দিয়েছে।
যা নিয়ে গত কয়েক সপ্তাহে ব্যাপক উত্তেজনা বিরাজ করছে।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে পেন্স বলেন, বেইজিং ও ওয়াশিংটনের মধ্যে ইতিবাচক সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করেছে। যা এখনও শান্তিপূর্ণ উপায়ে কোরীয় উপদ্বীপকে পরমাণুঅস্ত্র মুক্ত করার সম্ভাবনাকে বাঁচিয়ে রেখেছে।
“যেহেতু ওই অঞ্চলে আমাদের মিত্ররা এবং চীন উত্তর কোরিয়াকে চাপ দিতে শুরু করেছে, তাই শান্তিপূর্ণ উপায়ে কোরীয় উপদ্বীপ পরমাণুঅস্ত্র মুক্ত করার মত ঐতিহাসিক কাজ করার সুযোগ এখনও আছে এবং এটা আমরা সত্যিই বিশ্বাস করি।”
“(উত্তর কোরিয়াকে নিয়ন্ত্রণে) চীন এখন পর্যন্ত যে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে তাতে আমরা অনুপ্রাণিত।”
এ সপ্তাহের শুরুতে ট্রাম্প ‘উত্তর কোরিয়ার শাসানি’ নিয়ন্ত্রণে চীনের উদ্যোগের প্রশংসা করেন।
এ মাসের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যান চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। সেখানে দুই দেশের নেতার মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে।