ফ্লোর প্রাইস

পুঁজিবাজার: ৪৩ দিনে ৮১৫ পয়েন্ট পড়ার পর কমল দরপতনের সীমা
এক দিনে সর্বোচ্চ দরপতনের সীমা ১০ শতাংশ থেকে নামানো হয়েছে ৩ শতাংশে।
আরো তিন কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস উঠল, রইল বাকি ৯
বাকি থাকা ৯ কোম্পানির মধ্যে বিএটিবিসি, জিপি ও রবির ফ্লোর প্রাইস আগামী রেকর্ড ডেট পর্যন্ত বহাল থাকবে।
দুই দিনের উত্থানের ‘খুশি’ মিইয়ে গেল এক দিনের পতনে
লেনদেন টানা তিন দিন ছিল হাজার কোটি টাকার বেশি। গত বছরের জুনের প্রথম সপ্তাহের পর এই চিত্র আর দেখা যায়নি।
দুদিন পর সূচক ফের নিম্নমুখী
আড়াই ঘণ্টার লেনদেনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ৩৩ পয়েন্ট কমে গেছে, পড়ে গেছে অধিকাংশ শেয়ারের দাম।
পুঁজিবাজারে লেনদেন ৮ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ
প্রথম আধা ঘণ্টাতেই প্রধান পুঁজিবাজার ডিএসইতে লেনদেন হয় ১৯৭ কোটি টাকা।
টানা দ্বিতীয় দিন সূচক ঊর্ধ্বমুখী
আড়াই ঘণ্টায় হাতবদল হয়েছে ৭৩৬ কোটি টাকার শেয়ার।
সামিট-ইউনাইটেড পাওয়ারসহ এবার উঠল ২৩ কোম্পানির ‘ফ্লোর’
যে ১২ কোম্পানির শেয়ারের সর্বনিম্ন দর বহাল আছে, তার মধ্যে আছে বেক্সিমকো লিমিটেড, কেপিসিএল, ইসলামী ব্যাংক, গ্রামীণফোন, রবি, ওরিয়ন ফার্মা, রেনাটা।
‘ফ্লোর প্রাইস’ তোলার ‘সুফল’ দ্বিতীয় দিনেই
ছয় মাস পর লেনদেন ছাড়াল হাজার কোটি টাকা। বাড়ল সূচকও। প্রথম দিন ১০ শতাংশ দর হারিয়ে ফেলা বহু কোম্পানি দ্বিতীয় দিনেই তা ফিরে পেয়েছে।